খালি পেটে শিমুল মূল খাওয়ার উপকারিতা

খালি পেটে শিমুল মূল খাওয়ার উপকারিতা মানব দেহের বিভিন্ন অংশের রয়েছে। বহু কাল থেকে ভেষজ ঔষধ হিসেবে পরিচিত এই গাছের মূল। শুধু এই গাছের মূল নয় এই গাছের বাকল, কোষ, ফুল ও ফল আমাদের জীবনযাত্রাতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয়। বহু উপকারিতা সমৃদ্ধ এই শিমুল গাছের মূল।

এটি বিপাক ক্রিয়া বাড়িয়ে শরীরের অতিরিক্ত চর্বি কমাতে সহায়তা করে। শিমুলের মূলের মিশ্রণ বা নির্যাস শরীরের মেদ কমাতে সহায়তা করে এবং ওজন কমানোর প্রাকৃতিক উপায় খুবই কার্যকারী উপাদান। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক খালি পেটে শিমুল গাছের মূল খাওয়ার সেসব কার্যকারী গুণগুলো।

পোস্ট সূচিপত্রঃ খালি পেটে শিমুল মূল খাওয়ার উপকারিতা

শিমুল গাছের কার্যকারী উপকারিতা সম্পর্কে জানুন

শিমুল গাছ হচ্ছে একটি উপকারী গাছ। শিমুল গাছ দিয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজ করা হয়। যেমন শিমুল তুলা, লেপ, তোষক ইত্যাদি ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শিমুল গাছ জন্মে থাকে। এছাড়াও অন্যান্য দেশ ভারতে, চীন, মালয়েশিয়ায়, ইন্দোনেশিয়ায় , এই গাছ প্রচুর জন্মে। শিমুল গাছের মূল, গাছের ছাল, কস, ফুল এবং বীজ ঔষধ হিসেবে ব্যবহার হয়ে থাকে। শিমুল গাছের উপকারিতা সম্পর্কে জেনে রাখা খুবই ভালো কারণ যেকোনো ক্ষেত্রে এর ব্যবহার হতে পারে তাই জেনে রাখা ভালো।

আসুন তাহলে জেনে রাখেন শিমুল গাছের উপকারিতা কি কিঃ
  • শিমুলের মূল বেটে ঘিয়ে ভেজে লবণের সঙ্গে খেলে অনেক উপকার হয়।
  • শিমুলের ছাল বেটে ব্রণের উপর লাগিয়ে দিলে ব্রণ ভালো হয়।
  • কুকুর কামড়ালে ৭ টি শিমুল বিজ সাত দিন কলার ভেতর দিয়ে প্রতিদিন সকালে সেবন করলে জলাতঙ্কের আশঙ্কা থাকে না।
  • যাদের গালে মেছতা শিমুলের কাটা দুধের সাথে পেটে মুখে মাখলে মেছতা ভালো হয়।
  • শিমুলের মূল বেটে লেবুর রসের সাথে মিশিয়ে নিয়মিত সেবন করলে কাশি ভালো হয়।
  • শিমুলতলা নিয়ে তাতে শিমুল গাছের ছাল অর্থাৎ মোচরস দিয়ে ভিজিয়ে পোড়া ঘায়ে দিলে ঘা ভালো হয়ে যায়
  • ফোঁড়া হলে শিমুল গাছের ছাল ধুয়ে পেটে তারপফোঁড়া উপরে প্রলেপ দিলে ফোঁড়া হয়ে যায়।

শিমুলের মূল কোথায় পাওয়া যায়

বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি অঞ্চলে শিমুল গাছ পাওয়া যায়। তবে পাহাড়ি এলাকার দিকে একটু কম দেখা যায়। আগের শিমুলের তুলা বাংলাদেশে ব্যাপক পরিচিত লাভ করেছি। গ্রাম অঞ্চলে বেশি দেখা যায় শিমুল গাছ। শিমুল গাছের মূল ছোট অবস্থাতে পাওয়া যায়। গাছ বড় হয়ে গেলে তখন সেটি মূল থেকে শিকড় এ পরিনত হয়। গ্রাম অঞ্চলে বেশি দেখা যায় তবে সব জায়গায় খুব বেশি দেখা যায় না তাই এটা সংকট পূর্ণ অবস্থায় বিরাজ করছে।

শিমুল মূলের উপকারিতা ও চাহিদা বাড়ছে তাই অনেকেই উদ্যোগ গ্রহণ করে শিমুল মূলের চাষাবাদ শুরু করছে। এবং সেখান থেকে অর্থ আয় করছে।

খালি পেটে শিমুল মূল পাউডার খাওয়ার নিয়ম

খালি পেটে শিমুল মূল এর পাউডার খাওয়ার উপকারিতা অপরিসীম। খালি পেটে শিমুলের মূল খাওয়ার দুই ধরনের নিয়ম একটি হলো সদ্য একটি হিসাবে আরেকটা হচ্ছে শিমুল মূল পাউডার করে খাওয়া। তবে তবে শিমুলের মূল প্রাকৃতিক ভাবে উত্তোলন করে খাওয়াতে সবচেয়ে বেশি উপকার হয়। আবার দেখা যায় বিভিন্ন জায়গায় শিমুল গাছের মূল এর উৎপাদন বা চাষাবাদ হয় না। সে ক্ষেত্রে সেসব জায়গাতে শিমুলের মূল পাউডার হিসেবে প্যাকেটজাত করে পৌঁছানো হয়।

শিমুল মূল তুলে তা শুকিয়ে গুঁড়ো করে তা প্যাকেটজাত করে বাজারজাত করা হয়। যাকে শিমুল মূল পাউডার বলা হয়। খাওয়ার নিয়ম হলো শিমুল মূলের পাউডার প্রতিদিন সকালে খালি পেটে শিমুল মূল ১ গ্লাস দুধের মধ্যে ১-২ চাচা চামচ পরিমাণে দিয়ে মিশ্রণ করে খেলে সবচেয়ে বেশি উপকার পাওয়া যায়। এছাড়াও শিমুল মূলের পাউডার রুটি বানানোর সময় আটার মধ্যে দিয়ে খাওয়া হয়। শিমুল মূলের পাউডার গরম পানির মধ্যে দিয়েও খাওয়া হয়।

শিমুল মুলার পাউডার সকালে ও রাতে সেবন করতে হবে। মনে রাখবেন দুইবারের বেশি এটি খাওয়া যাবেনা। কারণ প্রতিটি জিনিসেরই উপকারিতার পেছনে অপকারিতা রয়েছে।সবচেয়ে পোস্টটি কার মাধ্যম হলো প্রাকৃতিক শিমুল মূল উত্তোলন করে খাওয়া।

শিমুলের মূল খালি পেটে খেলে উপকারিতা

শিমুল গাছের মূল হচ্ছে ট্যানিন ও গ্লাইকোসাইট গুণসম্পন্ন। বাংলাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের দেখা যায় সাথে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশেও এগুলো জন্মে। এ গাছ অনেক বড় হয় এবং সুন্দর ফুল ফোটে বসন্তকালে। সেই ফুল থেকে ফল হয় এবং ফল থেকে তুলা হয়। শিমুল গাছে তোলা অনেক ভালো অর্থ করে ফসল হিসেবে কাজ করে। কিন্তু এর তুলা ছাড়াও এর মূল ভালো ঔষধ গুণ সম্পন্ন হওয়ায় এর চাহিদা ব্যাপক। নিচে খালি পেটে শিমুল খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে দেওয়া হলো।

  • প্রেসারের রোগী অনেক অর্থমূলক ঔষধ সেবন করে থাকে। কিন্তু এই প্রাকৃতিক মহা ঔষধ যেটি হচ্ছে শিমুলের মূল যাত্রা রোগীদের জন্য খুবই ভালো একটি ঔষধ।
  • অপুষ্টির জনিত সমস্যায় যারা ভুগছেন তাদের জন্য রয়েছে শিমুল গাছের মূল যেটা খুবই উপকারী একটি ঔষধ।
  • শিমুল মূল খাওয়ার ফলে পিপাসা জনিত সমস্যা দূর হয়।
  • ডায়াবেটিস জনিত সমস্যার জন্যেও শিমুল মূল খুবই উপকারী।
  • শরীরের রক্ত পরিষ্কার করতে শিমুল মূলের ভূমিকার কোন তুলনা নেই।
  • হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে শিমুল গাছের মূল খাওয়া উপকার।
  • কোষ্ঠকাঠিন্য জনিত সমস্যাতে শিমুল মূল খাওয়া যেতে পারে।
  • ডায়রিয়া ধরনের সমস্যাতে অনেক উপকারী এই শিমুল গাছের মূল।
  • রক্ত আমাশয়ের সমস্যা রয়েছে যাদের তারা নিয়মিত শিমুলের মূল খেলে অতি তাড়াতাড়ি রক্ত আমাশয়ের থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায়।

কিডনি রোগে শিমুল মোলের পাউডার খেতে পারবে কি

শিমুল মূলের পাউডার খুবই উপকারী একটি উপাদান। যেটি বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে সেবন করলে সেখান থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব হয়। তবে কোন কোন ক্ষেত্রে শিমুল মূল পাউডার না খাওয়াই ভালো। তার মধ্যে রয়েছে কিডনি রোগে। কিডনি রোগীদের শিমুল মূল খাওয়ার বিষয়ে সরাসরি কোন গবেষণা বা প্রমাণিত তথ্য পাওয়া যায় না। শিমুল মূল সাধারণত ঔষধি গুণের জন্য সবচেয়ে ব্যবহৃত হয়, তবে কিডনি রোগীদের ক্ষেত্রে ভেষজ উপাদান ব্যবহারের আগে অবশ্যই সুচিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিত।


কিডনি রোগেদের ডায়েট বা চিকিৎসায় কোন নতুন উপাদান অন্তর্ভুক্ত করার ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন। কারণ কিছু ভেষজ উপাদান কিডনির জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। এছাড়াও ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে ভালোর থেকে খারাপ আরো বেশি হতে পারে। এ কারণে কিডনি রোগী শিমুল মূলের পাউডার গ্রহণের আগে চিকিৎসাকে সঙ্গে আলোচনা করায় সর্বোত্তম।

খালি পেটে শিমুলের মূল কাচা খেলে কি হয়

খালি পেটে শিমুলের মূল কাচা খাওয়ার ক্ষেত্রে উপকার রয়েছে। শিমুল মূল বিভিন্ন ভেষজ গুণসম্পন্ন, তবে কাঁচা অবস্থায় খেলে অনেক উপকার রয়েছে। শিমুলের মূল হালকা রে চোখ হিসেবে কাজ করে, চাপের পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। শিমুলের মূল পেটের গ্যাস , বদহজম এবং এসিডিটি ক্ষমতা সাহায্য করে। বিভিন্ন ধরনের পরিপাক সংক্রান্ত সমস্যা নিরাময়ে ব্যবহার করা হয়। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায়ী শিমুল মূলকে হজমের সমস্যা নিরাময় ব্যবহার হয়।

শিমুলের মূল প্রদাহনাশক হিসেবে কাজ করে এবং এটি বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ প্রতিরোধ ধ করতে সহায়তা করে। ত্বকের সংক্রমণ বা ক্ষত থাকলে শিমুল মূল দিয়ে তৈরি মিশ্রণ ব্যবহার করলে সংক্রমণ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। ত্বকের ব্যথায় এবং ফোলা ভাব কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া শরীরের অভ্যন্তরীণ প্রদাহ কমাতেও শিমুলের মূল বেশ কার্যকারী।

নারী-পুরুষের জটিল কিছু সমস্যার শিমুলের মূল

শিমুলের মূল আয়ুর্বেদিক ঔষধে যৌন শক্তি বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত পরিচিত। এটি শরীরের উষ্ণতা বাড়ে এবং শারীরিক শক্তি পুনরুদ্ধারের সহায়ক। পুরুষের ও নারীর জন্য এটি বিশেষত যৌন ক্ষমতা বাড়াতে ও শারীরিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে সহায়তা করে। আসুন জেনে নেয়া যাক নারী ও পুরুষের জটিল সমস্যার সমাধান এ শিমুলের মূল এরব্যবহার।

পুরুষের জটিল সমস্যাঃ 


  • শিমুল মূল ,অশ্বগন্ধা, শত মূল , তেতুলের বীজ , একসাথে গুড়া করে মিশিয়ে খেলে যৌন মিলনের সময় বৃদ্ধি পায়।
  • ইরেক্ট টাইল ডিসফাংশন জাতীয় চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হয় শিমুলের মূল।
  • শারীরিক দুর্বলতা জাতীয় সমস্যায় ভুগছে যেসব পুরুষ তাদের জন্য শিমুল মূল উপকারী একটি উপাদান।
  • শুক্রানু অনেক গুণে বৃদ্ধি পায়।
  • যৌন ক্ষমতা বাড়তে থাকে।
  • বীর্য পাতলা হওয়ার সমস্যা থেকে সমাধান পাওয়া যায় খুব সহজে।
  • যৌনতার অক্ষমতা দূরিতকরণ করে।
  • শারীরিক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি করে।
নারীদের জটিল সমস্যারঃ
  • ঋতুস্রাবের সময় পেট ব্যথার উপশম হয়।
  • গর্ভবতী নারীদের বুকের দুধ বাড়াতে সাহায্য করে।
  • অতিরিক্ত ঋতুস্রাব থেকে মুক্তি দেয় নিমিষে।
  • মাসিক জনিত সমস্যার সমাধান করেে
  • শ্বেত প্রবাহ নিয়ন্ত্রণ করে।
  • নারী-পুরুষের জটিল কিছু সমস্যার সমাধানের জন্য শিমুল মূলের উপকারিতা।
  • শারীরিক ও মানসিক শক্তি বৃদ্ধি হয়।

খালি পেটে শিমুল মূল খাওয়ার নিয়ম

যেকোনো জিনিস নিয়ম মেনে খাওয়া উচিত। কোন কিছুই অতিরিক্ত সঠিক নয়। তেমনি রয়েছে শিমুল মূল খাওয়ার নিয়ম যেগুলো মেনে খেলে এমন কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হবে না। আসুন জেনে নেয়া যাক খালি পেটে শিমুল মূল খাওয়ার নিয়ম। শিমুলের মূল এর গুরু আপনি কয়েকটি সহজ উপায়ে খেতে পারবেন।


খাওয়ার নিয়মঃ
  • শিমুল মূল গুড়ো কয়েক চা চামচ দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারবেন এটা অনেক উপকার হবে।
  • শিমুল মূল এর গুঁড়ো এক কাপ পানি এবং এক চা চামচ পাউডার একসাথে মিশে আপনি খেতে পারবেন অনেক কার্যকারী।
  • খালি পেটে শিমুল এর গুঁড়ো আপনি দুই থেকে তিন চা চামচ মধুর সঙ্গে মিশিয়ে খেতে পারবেন। স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য এটি খুবই উপকারী।
আরো অনেক উপকার রয়েছে খালি পেটে শিমুল মূল খাওয়ার। তবে নিয়ম অনুযায়ী খেলে অনেক উপকার পাওয়া যায়।

শিমুল মূল রোপনের সময় ও পদ্ধতি

রোপনের সময় ও পদ্ধতিঃ প্রতি বছর বসন্তের শেষ দেখেছি মূল মূলের ছোট শাখা কেটে লাগালে সেখান থেকে গাছের উৎপত্তি ঘটে। শিমুলের বীজ থেকেও কিছু চারা হয়ে থাকে। শিমুলের গাছ যখন বড় হয়ে যায় তখন কিছুদিন পর শিমুল গাছের ফুল আসে এবং ফুলগুলো ঝরে গিয়ে ফুল বৃন্ত থেকে যায় এবং সেখান থেকে শিমুলের ফলের সৃষ্টি হয়। শিমুলের ফলের ভেতর থেকে তুলা তৈরি হয়। এবং তোলার সঙ্গে ছোট ছোট কালো বীজ থেকে যায়। এবং সেখান থেকেও শিমুলের গাছ তৈরি করা সম্ভব।

শিমুল গাছের বিচি থেকে বীজ তৈরি করতে হলে শিমুল গাছের বৃদ্ধি সংগ্রহ করে একটি জায়গায় রোপন করতে হবে। কিছুদিন পর দেখা যাবে সেখান থেকে ছোট ছোট চারা গাছ বের হয়েছে। এবং সেটি উত্তোলন করে ভালো জায়গাতে রোপন করতে হবে এবং সেখান থেকে আস্তে আস্তে শিমুল গাছ বের হবে। এবং গাছ যখন ছোট থাকবে তখন শিমুলের মূল সংগ্রহ করে ফেলতে হবে। গাছ বড় হয়ে গেলে আর শিমুলের মূল পাওয়া যাবে না। তখন শিকরে পরিণত হবে।

রাসায়নিক উপাদান ব্যবহারঃ শিমুল ছালে ট্যানিন,স্টেরল,ফিনল জাতীয় পদার্থ,লুপিয়ল , নাফতকুইনন, ল্যাকটন, ও গ্লাইকোসাইড বিদ্যামান। বিচিতে টকফেরল ও টার্পিন থাকে।

শিমুল মূলের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া 

খালি পেটে শিমুল মল খাওয়ার উপকারিতা সঙ্গে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। যদিও শিমুলের মূল স্বাস্থ্যকর, তবে এর অতিরিক্ত ব্যবহার কিছু পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া তৈরি করে। কখনো কখনো এলার্জি বা হালকা প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে। যাদের বিশেষ করে এলার্জি আছে শিমুল মূল খাওয়ার আগে তাদের চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। তাছাড়া, যদি শরীরে কোন অসুস্থ দেখা দেয়, তবে এর ব্যবহার বন্ধ করে দ্রুত চিকিৎসার নিন।

লেখকের মন্তব্য

শিমুলের মূল প্রকৃতির একটি উপহার, যা আমাদের শরীরকে সুস্থ ও শক্তিশালী রাখার জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আয়ুর্বেদিক এবং প্রাকৃতিক চিকিৎসায় এর ব্যবহার বাহুর পরিচিত রয়েছে। তবে শিমুলের মূল ব্যবহার ক্ষেত্রে অবশ্যই সঠিক নিয়ম ও পরামর্শ মেনে চলা উচিত এবং ব্যবহার করা উচিত। যাতে আমরা এর সম্পূর্ণ উপকারিতা পেতে পারি।এবং ক্ষতিকর দিক থেকে বেচে থাকতে পারি।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

SHAMSA2Z নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url