পিপলটি পাতার উপকারিতা

পিপলটি পাতার উপকারিতা সম্পর্কে জানা আমাদের খুবই প্রয়োজন। কারণ বহু গুণে সমৃদ্ধ রয়েছে এই পিপলটি পাতা। মানুষ বিভিন্ন কাজে এইপিপলটি পাতা ব্যবহার করছে।পিপলটি পাতাকে আয়ুর্বেদিক ঔষধে নামেও চিনে অনেকে। বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পেতে সাহায্য করে পিপলটি পাতা।

পিপলটি পাতার উপকারিতা

পিপলটি পাতা ব্যবহারের উপকারিতা গুলো জেনে নিতে পারেন আপনিও। এক্ষেত্রে এই পাতার উপকারিতা গুলো আগে থেকে জানলে পিপলটি পাতা কি কি উপকার রয়েছে কোন অসুখে একটি কাজে লাগে আগে থেকে জানলে আগাম পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারবেন।

পোস্টস সূচিপত্রঃ পিপলটি পাতার উপকারিতা

পিপলটি পাতার উপকারিতা দেখে নিন

পিপলটি গাছকে অনেকেই অনেক ধরনের নামে চিনে। কোন কোন জায়গা দেখা যায় পিপলটি গাছকে বলে পিপল আবার কোন কোন জায়গায় দেখা যায় বলে অশ্বন্থ। ভারতীয় উপমহাদেশে বিখ্যাত ও পবিত্র বৃক্ষ নামে চিনে। পৃথিবীর প্রায় সকল দেশে এই গাছ পাওয়া যায়। এই গাছ হচ্ছে অত্যন্ত উপকারী। প্রাচীনকাল থেকে অত্যাধিক ও ঔষধি গুণাবলীর জন্য মূল্যায়ন করা হয়েছে এই গাছকে। আয়ুর্বেদ থেকে শুরু করে প্রাকৃতিক চিকিৎসার বিভিন্ন শাখায় পিপলটি গাছ ও পিপলটি পাতার উপকারিতা রয়েছে অনেক।


এর বহু উপকারী রয়েছে তার মধ্যে কয়েকটি উল্লেখযোগ্য কিছু উপকারিতা দেখানো হলো যেগুলো মানুষ জীবনে উপকার করে। আসুন দেখে নে কি কি বিষয়ে পিপলটি পাতার উপকার রয়েছে।
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
  • ডায়াবেটিকস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
  • শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানি প্রতিরোধে সহায়ক।
  • চর্ম রোগ নিরাময়ের সাহায্য করে।
  • হৃদরোগ প্রতিরোধের সাহায্য করে।
  • মানুষের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে।
  • কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
  • ক্যান্সারের বিরুদ্ধে প্রতিরোধী।

পিপলটি পাতার রাসায়নিক গঠন

পিপলটি পাতার রাসায়নিক গঠন বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে এই পাতায় রয়েছে ফ্ল্যাভোনইয়েডস, ট্যানি্ন, গ্লাইকোসাইডস এবং বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এ উপাদান গুলো শরীরের অভ্যন্তরীণ সুস্থ রাখতে সহায়ক ভুমিকা পালন করে। এছাড়াও এই উপাদান সমূহ সুস্থতাও বজায় রাখতে সাহায্য করে যেমন ত্বকের সুস্থতা। এ পাতায় থাকা এন্টি ইনফ্লামেটরি এবং এন্টি ব্যাকটেরিয়াল উপাদান রোগ প্রতিরোধে এবং সংক্রমণ থেকে রক্ষা করতে পারে।

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে পিপলটি পাতা

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে পিপলটি পাতা ব্যবহার আয়ুর্বেদিক বহু প্রাচীনকাল থেকে প্রচলিত। বিশেষত টাইপ ২ ডায়াবেটিসের রোগীরা এর থেকে উপকৃত হতে পারেন।পিপলটি পাতা রক্তের শর্করা মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে ভূমিকা পালন করে। এটি ইনসুলিনের কার্যকারিতা বাড়াতে সাহায্য করে যার ফলের রক্তে শর্করার মাত্রা কম থাকে। এছাড়াও পিপলটি পাতার রাসায়নিক উপাদান ইনশাল্লাহের প্রতি শরীরের সংবিধানশীলতা বাড়ায় যা রক্তে শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।

পিপলটি পাতার নির্যাস রক্ত শর করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে তাই এটি লিভার এবং প্যানক্রিয়াসের কার্যকারিতা উন্নত করে। নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এ পাতা অনেক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট  থাকে যা ফিরে বিকালের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে দেহের কোষকে রক্ষা করে। ডায়াবেটিসের  ফ্রিরেডিক্যাল প্রভাব বেশি থাকে। ফলের দেহের কোষ কে রক্ষা করে। ডায়াবেটিসের ফ্রি রেডিক্যালের প্রভাব বেশি থাকে এবং পিপলটি পাতা এর প্রভাব কমাতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে।

শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানি প্রতিরোধে পিপলটি পাতা

শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানি প্রতিরোধে পিপলটি পাতার ভূমিকা রয়েছে অসাধারণ। আয়ুর্বেদে পিপলটি পাতা শ্বাসযন্ত্রের জন্য দীর্ঘদিন ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে।পিপলটি পাতা মূলত এর অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি, এন্ড টিঅক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণের জন্য শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানি রোগীদের জন্য উপকারী বলে বিবেচিত হয়। হাঁপানি ও শ্বাসকষ্ট এর প্রধান কারণ হলো শ্বাসনালীর প্রদাহ যা পিপলটি পাতার দ্বারা প্রশমিত হয়। এতে ফুসফুসে স্লেমবা কমে এবং শ্বাস নেওয়া সহজ হয়।



পিপলটি পাতার নির্যাস বায়ু নালীর শিথিলতা বৃদ্ধি করে ফলের শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক হয়। হাঁপানি বা শ্বাসকষ্টের সময় শ্বাসনালে সংকুচিত হয়ে যায়, এবং পিপলটি পাতা এর সংকোচন কমিয়ে বায়ু প্রবাহের পথ খুলে দেয়।পিপলটি পাতা এন্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর ফ্রী রেডিক্যাল এর ক্ষতিকর প্রভাব থেকে ফুসফুস কে রক্ষা করে। শ্বাসযন্ত্রের ফ্রী রেডিক্যাল প্রভাব কমিয়ে শ্বাসকষ্ট ওহা পানি প্রতিরোধ করা যায়।

ব্যবহার পদ্ধতিঃ
  • পিপলটি পাতার রসঃ শ্বাসকষ্ট ও হাঁপানি নিয়ন্ত্রণে তাজা পিপলটি পাতার রস খাওয়া যেতে পারে। দিনে একবার অথবা দুইবার এক চা চামচ পিপলটি পাতার রস খাওয়া উপকারী হতে পারে।
  • পিপলটি পাতার চাঃ পিপলটি পাতার চা শ্বাসকষ্ট কমাতে কার্যকর। শুকনো পাতা গরম পানিতে ফুটিয়ে এই চা তৈরি করা হয়। যার শাসনালী খুলতে সাহায্য করে এবং ফুসফুসের কার্যকারিতা বাড়ায়।

পিপলটি পাতা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কিভাবে বৃদ্ধি করে

পিপলটি পাতা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কিভাবে বৃদ্ধি করে প্রাচীনকাল আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় সু প্রতিষ্ঠিত রয়েছে।পিপলটি পাতায় থাকা বিভিন্ন রাসায়নিক যৌগ শরীরের ইউনিয়ন সিস্টেমকে শক্তিশালী করে, যা বিভিন্ন সংক্রমণ এবং রোগের বিরুদ্ধে শরীর কে সুরক্ষা দেয়। এর এন্টিঅক্সিডেন্ট, এন্টি ইনফ্লামেটরি, অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল গুন শরীরের বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।পিপলটি পাতাকে অনেকে পিপল পাতা বলে থাকেন।
পিপলটি পাতা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কিভাবে বৃদ্ধি করে
পিপল পাতায় প্রচুর এন্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা শরীরের কোষকে ফ্রি রেডি কালের ক্ষতিকারক প্রভাব থেকে রক্ষা করে। ফ্রী রেডি কার হলো এমন ক্ষতিকর উপাদান যা কোষের ক্ষতি করতে পারে এবং রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। পিপল পাতার অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এ কোষের পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়ায় সহায়ক এবং বার্ধক্য জনিত সমস্যা থেকে শরীরকে সুস্থ রাখে এবং রক্ষা করে। এই পিপল পাতা বিভিন্ন রকমের অসুখ  আর্থারাইটিস, হাঁপানি ইত্যাদি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে এই পাতাতে।

পিপল পাতা শরীরের রক্তকে পরিষ্কার করতে সাহায্য করে। পিপল পাতার রস শরীর থেকে টক্সিন দূর করে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। নিয়মিত রক্ত পরিষ্কার হলে শরীর সহজে সংক্রমণ এবং অন্যান্য রোগ থেকে মুক্তি থাকে।

চর্ম রোগ নিরাময়ে পিপলটি পাতার ব্যবহার

চর্ম রোগ নিরাময়ে পিপলটি পাতার ব্যবহার রয়েছে অনেক। দেখা যায় অনেকেই এই পাতার ব্যবহার সম্পর্কে জানতে চাই কিন্তু সঠিক তথ্য পায় না। যাদের চর্মরোগ রয়েছে তারা এ পাতা ব্যবহার করতে পারেন। কারণ চর্ম রোগ নিরাময়ে এই পাতার ব্যবহার অনেক সুফল পাওয়া যায়। চর্ম রোগের মধ্যে রয়েছে খোকসা পড়া, একজিমা, দাদ সহ আরো অন্যান্য বিভিন্ন ধরনের চর্ম রোগ যেটি এই পাতার সাহায্যে, পাতার ব্যবহার চর্মরোগ নিরাময় হতে পারে।

তবে মনে রাখবেন প্রতিটি জিনিসের কুফল ও সুফল দুটা রয়েছে তাই এই পাতার ব্যবহার সঠিক জানার পর এবং আপনার নিকটস্থ চিকিৎসক থাকলে তার থেকে এর সুফল কুফল ভালোভাবে জেনে তারপরে ব্যবহার করবেন। চর্মরোগ নিরাময়ের জন্য এই পাতার ব্যবহার বিভিন্ন ভাবে করতে পারেন।

ব্যবহারবিধিঃ
  • পিপলটি পাতা পেস্ট।
  • পিপলটি পাতার রস।
  • পিপলটি পাতার চা।
  • পিপলটি পাতা গোসল করা।

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে পিপলটি পাতার উপকারিতা

কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে পিপলটি পাতার উপকারিতা শুনলে আপনি অবাক হয়ে যাবেন। কষ্ট কাঠিন্য হলো একটি সাধারন সমস্যা। যেখানে মল কঠিন হয়ে যায় এবং ত্যাগের সময় ব্যাপকভাবে অসুবিধা হয়। প্রাকৃতিক উপাদান হিসেবে এই পাতা কোষ্ঠকাঠিন্য নিরাময় কার্যকারী। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় এটি হজম শক্তি উন্নত করার এবং অন্তরের কার্যকারিতা বাড়ানোর জন্য ব্যবহৃত হয়। এই পাতা হজম প্রক্রিয়ার সহজ করে এবং মলে চলাচল স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে যার ফলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়ে যায়।


পিপলটি পাতায় প্রাকৃতিক রেচোগ গুন রয়েছে যা অন্ত্রের বেশি গুলোকে সক্রিয় করে এবং মলত্যাগের প্রক্রিয়াকে সহজ করে। নিয়মিত এই পাতা খাওয়ার ফলে মল নরম হয় এবং কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করতে হলে আপনি এই পাতার রস খেতে পারেন। অথবা এ পাতার তৈরি চা অথবা করে আপনি খেতে পারেন ফলে উপকার পাবেন।

পিপলটি পাতার ব্যবহার নিয়ম

পিপলটি পাতার ব্যবহার নিয়ম গুলো আমাদের আগে জেনে নেয়া উচিত এটি ব্যবহারের আগে। কোন জিনিস সেবনের আগে তার ব্যবহার না জানলে পরে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। এজন্য চলুন আগে আমরা পিপলটি পাতার ব্যবহার নিয়ম জেনে নিই।
পিপলটি পাতার ব্যবহার নিয়ম
  • পিপলটি পাতার লেপঃ হতও বা ফোঁড়ার ক্ষেত্রে এই পাতা পেটে লেভ হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এই পাতা তাজা বেটে পেস্ট তৈরি করে তা ক্ষতস্থানে প্রয়োগ করতে হবে। সংক্রমণ প্রতিরোধে কার্যকর।
  • পিপলটি পাতার ধোয়াঃ পিপলটি পাতা শুকিয়ে তা জ্বালিয়ে ধোয়া নেওয়া। সর্দি কাশি বা শ্বাসকষ্টের সমস্যা থাকলে এই পাতার ধোয়া শ্বাসের মাধ্যমে নিতে পারেন। এটি শ্বাসতন্ত্রকে পরিষ্কার করতে সহায়ক ভূমিকা রাখে।
  • পিপলটি পাতার তেল।
  • পিপলটি পাতার মধু মিশ্রণ।
  • পিপলটি পাতা রস।
  • পিপলটি পাতার চা।

পিপলটি পাতার অপকারিতা

পিপলটি পাতার অপকারিতা রয়েছে উপকারীর মধ্যে। আসলে সবকিছুই একটি খারাপ দিক একটি ভালো দিক রয়েছে। তেমনি এই পাতারও উপকারের দিকগুলো যেমন রয়েছে তেমন রয়েছে অপকারী দিকগুলো। আবার অতিরিক্ত কোন কিছু ব্যবহার ভালো নয়। আপনি যদি একটি ভালো জিনিসও অর্থাৎ একটু ভালো খাবার পরিমিত না খেয়ে অতিরিক্ত খেয়ে ফেলেন তাহলে সে খাবার থেকে আপনার শরীরে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিবে। তেমনি এই পাতা অতিরিক্ত ব্যবহারে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা ও হতে পারে।

সমস্যা গুলিঃ
  • গরম বেড়ে যাওয়াঃ পিপলটি পাতা পরিমাণ মতো না খেয়ে পরিমাণে তুলনায় বেশি খেলে শরীরের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেতে পারে। অতিরিক্ত গরম লাগা এমন অসুবিধা হতে পারে।
  • পেটের সমস্যাঃ এটি একটি ভেষজ ঔষধ বটে তাই, এর ব্যবহার পরিমিত অবস্থায় করা উত্তম। যদি পিপলটি পাতা কোন অসুবিধার জন্য অতিরিক্ত খেয়ে ফেলেন তাহলে পেট জনিত সমস্যায় ভুগতে পারেন। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পরিমিত খাওয়া উচিত।
  • রক্তচাপের সমস্যাঃ রক্তের চাপের ওঠানামা অর্থাৎ এই পাতা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হলেও নিম্ন রক্তচাপের রোগীদের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
  • কিডনি জনিত সমস্যাঃ কিছু গবেষণা অনুযায়ী এই পাতা দীর্ঘমেয়াদি ব্যবহার করলে কিডনির ওপর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে। কিডনির কার্যকর ক্ষমতা হ্রাস করতে পারে ফলে কিডনি সমস্যার ঝুঁকি বাড়তে পারে।
  • শরীরের শুষ্কতা সৃষ্টিঃ পিপলটি পাতার রস দীর্ঘ দিন ধরে সেবন করলে শরীরে শুষ্কতা সমস্যা দেখা দিতে পারে। এটি শরীরের তরল পদার্থের ভারসাম্য নষ্ট করে দিতে পারে। ফলে ত্বক ও অন্যান্য অঙ্গের শুষ্কতা বাড়ে।

লেখকের মন্তব্য

আমরা এতক্ষন পিপলটি পাতার কার্যকারী দিক এবং অপকারী দিক সম্পর্কে জানলাম। আপনি যদি এই পোস্টটি সম্পন্ন মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই একটি ধারণা পেয়েছেন পিপলটি পাতা খাওয়া শরীরের জন্য কতটা উপকারী এবং কতটা অপকারী। যদিও এই পিপলটি পাতা উপকারের দিকগুলো অনেক রয়েছে তবে এর অপকারীর দিকগুলো রয়েছে তাই, পরিমাণ মতো এটি সেবন করা উচিত। এছাড়া সবচেয়ে ভালো হয় আপনি যদি একজন দক্ষ চিকিৎসকে পরামর্শ নেন তাহলে।

আমাদের এই ওয়েবসাইটটিতে আরো অনেক রকম তথ্য এবং সাহায্য সহযোগিতা পাবেন। প্রতিদিন এর নতুন পোস্ট এর নোটিফিকেশন সবার আগে পেতে হলে আমাদের নিচে থাকা বেল আইকনটি ক্লিক করে সাবস্ক্রাইব করতে করুন। আর সঠিক এবং নির্ভরযোগ্য তথ্য পেতে হলে আমাদের সাথে থাকুন। ভালো লাগলে আপনি আপনার যে কোন বন্ধুর সাথে শেয়ার করতে পারেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

SHAMSA2Z নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url